''একরাম হত্যা মামলায় বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য, হামলায় আওয়ামীলীগ, যুবলীগ জড়িত ; শিবলুর আত্মসমর্পণ''
khaled Hasan,Staff Reporter, TheGlobalNews24.com: একরাম হত্যার ঘটনায় একে একে বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য । সরাসরি জড়িত নিজাম হাজারীর সঙ্ঘবদ্ধ ক্যাডার বাহিনী। এরা সবাই সরকারি দলের সাথে সম্পৃক্ত। বেশ কয়েকজন রয়েছে যারা নিজাম হাজারীর সার্বক্ষণিক সঙ্গী। দুর্বৃত্তরা মোট পাঁচ ভাগে ভাগ হয়ে নৃশংস খুনে অংশ নেয়। খুনের সর্বশেষ পরিকল্পনা হয় মিজান রোডের সালাম কমিউনিটি সেন্টারে। নিজাম হাজারীর ক্যাডার কমিশনার শিবলু ও জাহিদসহ অনেকেই সেই পরিকল্পনায় হাজির ছিল। সরাসরি ২০ জনের মতো খুনে অংশ নিলেও খুনির দলে ছিল অন্তত ১২০ জন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, এই সংখ্যা দেড় শ’ও হতে পারে। নিহত একরামের গাড়িচালক ফিরোজও একই কথা বলেছেন। তবে এদের মধ্যে অনেককে তারা ঘটনাস্থলে জড়ো করেছিল রাজনৈতিক কর্মসূচির কথা বলে। এদের মধ্যে স্কুল-কলেজপড়–য়া ছেলেরাও ছিল বলে স্থানীয় সূত্র জানায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, খুনের আগের রাত থেকেই তারা ভাগ ভাগ হয়ে ওই এলাকায় অবস্থান নেয়। পরদিন সকাল ৭টা থেকেই তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া শুরু করে। স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানদাররা বলেছেন, ওই সব মাস্তান এলাকায় জড়ো হতে দেখেই তারা ধারণা করেছিলেন বড় ধরনের কোনো অঘটন ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু এত বড় নৃশংস ও নির্মম ঘটনা ঘটবে তা ধারণাও করতে পারেননি এলাকাবাসী।
khaled Hasan,Staff Reporter, TheGlobalNews24.com: একরাম হত্যার ঘটনায় একে একে বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য । সরাসরি জড়িত নিজাম হাজারীর সঙ্ঘবদ্ধ ক্যাডার বাহিনী। এরা সবাই সরকারি দলের সাথে সম্পৃক্ত। বেশ কয়েকজন রয়েছে যারা নিজাম হাজারীর সার্বক্ষণিক সঙ্গী। দুর্বৃত্তরা মোট পাঁচ ভাগে ভাগ হয়ে নৃশংস খুনে অংশ নেয়। খুনের সর্বশেষ পরিকল্পনা হয় মিজান রোডের সালাম কমিউনিটি সেন্টারে। নিজাম হাজারীর ক্যাডার কমিশনার শিবলু ও জাহিদসহ অনেকেই সেই পরিকল্পনায় হাজির ছিল। সরাসরি ২০ জনের মতো খুনে অংশ নিলেও খুনির দলে ছিল অন্তত ১২০ জন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, এই সংখ্যা দেড় শ’ও হতে পারে। নিহত একরামের গাড়িচালক ফিরোজও একই কথা বলেছেন। তবে এদের মধ্যে অনেককে তারা ঘটনাস্থলে জড়ো করেছিল রাজনৈতিক কর্মসূচির কথা বলে। এদের মধ্যে স্কুল-কলেজপড়–য়া ছেলেরাও ছিল বলে স্থানীয় সূত্র জানায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, খুনের আগের রাত থেকেই তারা ভাগ ভাগ হয়ে ওই এলাকায় অবস্থান নেয়। পরদিন সকাল ৭টা থেকেই তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া শুরু করে। স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানদাররা বলেছেন, ওই সব মাস্তান এলাকায় জড়ো হতে দেখেই তারা ধারণা করেছিলেন বড় ধরনের কোনো অঘটন ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু এত বড় নৃশংস ও নির্মম ঘটনা ঘটবে তা ধারণাও করতে পারেননি এলাকাবাসী।
Category
🗞
News